সিলেট ০১:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
News Title :
সবুজের ছায়ায় লাল-সবুজের খোঁজে:‎লক্ষ্মীবাওড় জলাবন গোয়াইনঘাটে অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে লেঙ্গুড়া গ্রামবাসীর কঠোর হুঁশিয়ারি। সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার কাজী মাহবুব উর রহমানকে ছাড়পত্র: নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ। বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির উদ্দিন আহমদ আর নেই: দক্ষিণ সুরমায় ১০০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক করেছে পুলিশ। শুভ জন্মদিন এম এ মালেক: জীবন থেকে ঝরে গেল আরও একটি বছর, স্মৃতির পাতায় নতুন পালক। জাবিদুরের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন: হত্যাকারীদের দ্রুত বিচার ও ফাঁসির দাবি কুলাউড়ায় পানিতে ডুবে ৫ বছরের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু মার্শাল আর্ট “কিকবক্সীংয়ে“ আয়ানের ব্ল্যাক বেল্ট অর্জন। ভূমি অধিকারসহ ১০ দফা দাবিতে চা-শ্রমিকদের ঐতিহাসিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।সভাপতি সবুজ তাঁতি সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ দাস অলমিক ।

সিলেট নগরীতে লাইভ বেকারির জনপ্রিয়তা বাড়ছে, টাটকা খাবার পাচ্ছেন ক্রেতারা।।

লাইভ বেকারিতে এভাবেই দিনভর ক্রেতাদের ভীর থাকে।
ছবি- সাদেক খান।

সিলেট নগরীতে সম্প্রতি লাইভ বেকারিগুলো বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই বেকারিগুলো তাদের দোকানেই সব ধরনের বেকারি পণ্য তৈরি করে এবং সরাসরি বিক্রি করে। তাদের স্লোগান, সিলেটি ভাষায় “ওনোই বানাই, ওন বেছি” (এখানেই বানাই, এখানেই বেচি), ক্রেতাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়।
টাটকা ও মানসম্মত পণ্য লাইভ বেকারিগুলোর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য। তারা প্রতিদিন সতেজ ও টাটকা খাবার তৈরি করে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিস্কুট, কেক, পাউরুটি, বনসহ নানা ধরনের খাদ্যসামগ্রী তৈরি হয়। এসব পণ্যের মান এবং স্বাদ বাজারে প্রচলিত অন্যান্য কোম্পানির পণ্যের তুলনায় অনেক ভালো। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, এই বেকারিগুলোতে কোনো বাসি খাবার পাওয়া যায় না। এ কারণে ক্রেতারা প্রতিদিন সন্ধ্যার পর লাইভ বেকারিতে কেক, পাউরুটি বা অন্যান্য খাবার খুঁজে নাও পেতে পারেন, কারণ তা বিক্রি হয়ে যায়।
সিলেটের প্রথম লাইভ বেকারির প্রসার দিনদিন বেড়েই চলেছে। নগরীর প্রায় এলাকায় এখন টাটকা সুস্বাদু খাবার তৈরি হচ্ছে এসব বেকারিতে।

লাইভ বেকারিতে খাবার বানানো হয় এসব অটোমেটিক মেশিনে।
ছবি- সাদেক খান।


সিলেট শহরে “আশা লাইভ বেকারি” প্রথম এই ব্যবসা শুরু করে।
আম্বরখানা এয়ারপোর্ট রোডের আশা লাইভ বেকারির একজন বিক্রয়কর্মী জানান, সিলেট নগরীতে তাদের আরও চারটি শাখা রয়েছে। আশা লাইভ বেকারির সাফল্যের পর নগরীতে আরও বেশ কয়েকটি লাইভ বেকারি তাদের ব্যবসা শুরু করেছে এবং দিন দিন এই ধরনের বেকারির সংখ্যা বাড়ছে। এই নতুন ধারা সিলেটের খাদ্যপ্রেমীদের কাছে সতেজ ও মানসম্মত বেকারি পণ্যের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

সবুজের ছায়ায় লাল-সবুজের খোঁজে:‎লক্ষ্মীবাওড় জলাবন

সিলেট নগরীতে লাইভ বেকারির জনপ্রিয়তা বাড়ছে, টাটকা খাবার পাচ্ছেন ক্রেতারা।।

সময় ১১:৫৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫
লাইভ বেকারিতে এভাবেই দিনভর ক্রেতাদের ভীর থাকে।
ছবি- সাদেক খান।

সিলেট নগরীতে সম্প্রতি লাইভ বেকারিগুলো বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই বেকারিগুলো তাদের দোকানেই সব ধরনের বেকারি পণ্য তৈরি করে এবং সরাসরি বিক্রি করে। তাদের স্লোগান, সিলেটি ভাষায় “ওনোই বানাই, ওন বেছি” (এখানেই বানাই, এখানেই বেচি), ক্রেতাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়।
টাটকা ও মানসম্মত পণ্য লাইভ বেকারিগুলোর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য। তারা প্রতিদিন সতেজ ও টাটকা খাবার তৈরি করে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিস্কুট, কেক, পাউরুটি, বনসহ নানা ধরনের খাদ্যসামগ্রী তৈরি হয়। এসব পণ্যের মান এবং স্বাদ বাজারে প্রচলিত অন্যান্য কোম্পানির পণ্যের তুলনায় অনেক ভালো। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, এই বেকারিগুলোতে কোনো বাসি খাবার পাওয়া যায় না। এ কারণে ক্রেতারা প্রতিদিন সন্ধ্যার পর লাইভ বেকারিতে কেক, পাউরুটি বা অন্যান্য খাবার খুঁজে নাও পেতে পারেন, কারণ তা বিক্রি হয়ে যায়।
সিলেটের প্রথম লাইভ বেকারির প্রসার দিনদিন বেড়েই চলেছে। নগরীর প্রায় এলাকায় এখন টাটকা সুস্বাদু খাবার তৈরি হচ্ছে এসব বেকারিতে।

লাইভ বেকারিতে খাবার বানানো হয় এসব অটোমেটিক মেশিনে।
ছবি- সাদেক খান।


সিলেট শহরে “আশা লাইভ বেকারি” প্রথম এই ব্যবসা শুরু করে।
আম্বরখানা এয়ারপোর্ট রোডের আশা লাইভ বেকারির একজন বিক্রয়কর্মী জানান, সিলেট নগরীতে তাদের আরও চারটি শাখা রয়েছে। আশা লাইভ বেকারির সাফল্যের পর নগরীতে আরও বেশ কয়েকটি লাইভ বেকারি তাদের ব্যবসা শুরু করেছে এবং দিন দিন এই ধরনের বেকারির সংখ্যা বাড়ছে। এই নতুন ধারা সিলেটের খাদ্যপ্রেমীদের কাছে সতেজ ও মানসম্মত বেকারি পণ্যের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।