সিলেট ১১:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
News Title :
‎নবীগঞ্জে চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলা: ৫ জন আটক, ৬ পুলিশ সদস্য আহত‎ ‎নবীগঞ্জে আত্মহত্যা ও দাঙ্গা প্রতিরোধে উপজেলা প্রশাসনের সচেতনতামূলক সভা‎ সিলেটের জৈন্তাপুরে পালিত হলো জাতীয় কন্যা শিশু দিবস ‎ধনবাড়ীতে ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত: আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ‎সিলেটের বিভিন্ন সীমান্তে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় গরু-মহিষের চোরাচালান আটক: বিজিবি’র সাফল্য ‎সখীপুরে মুসলিম জুয়েলার্সকে ১ লাখ টাকা জরিমানা ‎ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে হবিগঞ্জে আইনজীবীদের মানববন্ধন ‎টাঙ্গাইল সদরে চাড়াবাড়ি এস ডি এস ব্রীজের পশ্চিম অংশ ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন মৃতের স্ত্রী হত্যা মামলা দিয়ে সাংবাদিক পরিবারকে হয়রানি, তদন্ত প্রতিবেদনের উপর তিনবার নারাজি ॥ ‎চট্টগ্রামের উদয়ন এক্সপ্রেস মোগলাবাজারে লাইনচ্যুত: রেলপথে ব্যাপক শিডিউল বিপর্যয়‎

অ্যান্ডারসনের রেকর্ড: ১০ বছর ২৮২ দিন পর টি-টোয়েন্টিতে ফিরেও রেকর্ড নয়!

৩৯৩৫ দিন! বছরে হিসাব করলে ১০ বছর ২৮২ দিন। এত দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি এই পেসার প্রত্যাবর্তনটা রাঙিয়েছেন নিজের সেরা বোলিং দিয়েই।

রবিবার ভাইটালিটি ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টিতে ডারহামের বিপক্ষে ল্যাঙ্কাশায়ারের হয়ে বোলিং ওপেন করেন অ্যান্ডারসন। ৪২ বছর বয়সী এই পেসার ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট, যা টি-টোয়েন্টিতে তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। এর আগে তার সেরা বোলিং ছিল ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ২৩ রানে ৩ উইকেট। এই রোববারের ম্যাচের আগে টি-টোয়েন্টিতে খেলা ৪৪ ম্যাচে সেটাই ছিল অ্যান্ডারসনের একমাত্র ৩ উইকেটের কীর্তি।


অ্যান্ডারসনের রেকর্ড, আবার রেকর্ডও নয়

১০ বছর ২৮২ দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফিরে অ্যান্ডারসন একটি রেকর্ডও গড়েছেন। টেস্ট খেলা বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিন পর টি-টোয়েন্টিতে ফেরার রেকর্ড এখন তার দখলে। তিনি ভেঙেছেন আরেক ইংলিশ ক্রিকেটার আমজাদ খানের রেকর্ড। আমজাদ ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে তার একমাত্র টেস্টটি খেলেছিলেন। একই বছর তিনি একটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিও খেলেছিলেন।

২০১২ সালে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে খেলার পর ৯ বছর ৫১ দিন এই ফরম্যাটে কোনো ম্যাচ খেলেননি আমজাদ। ২০২১ সালে ৪১ বছর বয়সে তিনি ডেনমার্কের হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফেরেন এবং মোট ৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন।

টেস্ট খেলুড়ে দেশের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফেরার রেকর্ড গড়লেও, জেমস অ্যান্ডারসন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রত্যাবর্তনের রেকর্ডে অনেক পেছনেই থাকবেন (যদি তিনি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরতেন)। কারণ তিনি শেষ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০০৯ সালে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

‎নবীগঞ্জে চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলা: ৫ জন আটক, ৬ পুলিশ সদস্য আহত‎

অ্যান্ডারসনের রেকর্ড: ১০ বছর ২৮২ দিন পর টি-টোয়েন্টিতে ফিরেও রেকর্ড নয়!

সময় ০৮:০০:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

৩৯৩৫ দিন! বছরে হিসাব করলে ১০ বছর ২৮২ দিন। এত দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফিরেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি এই পেসার প্রত্যাবর্তনটা রাঙিয়েছেন নিজের সেরা বোলিং দিয়েই।

রবিবার ভাইটালিটি ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টিতে ডারহামের বিপক্ষে ল্যাঙ্কাশায়ারের হয়ে বোলিং ওপেন করেন অ্যান্ডারসন। ৪২ বছর বয়সী এই পেসার ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট, যা টি-টোয়েন্টিতে তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। এর আগে তার সেরা বোলিং ছিল ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ২৩ রানে ৩ উইকেট। এই রোববারের ম্যাচের আগে টি-টোয়েন্টিতে খেলা ৪৪ ম্যাচে সেটাই ছিল অ্যান্ডারসনের একমাত্র ৩ উইকেটের কীর্তি।


অ্যান্ডারসনের রেকর্ড, আবার রেকর্ডও নয়

১০ বছর ২৮২ দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফিরে অ্যান্ডারসন একটি রেকর্ডও গড়েছেন। টেস্ট খেলা বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিন পর টি-টোয়েন্টিতে ফেরার রেকর্ড এখন তার দখলে। তিনি ভেঙেছেন আরেক ইংলিশ ক্রিকেটার আমজাদ খানের রেকর্ড। আমজাদ ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে তার একমাত্র টেস্টটি খেলেছিলেন। একই বছর তিনি একটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিও খেলেছিলেন।

২০১২ সালে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে খেলার পর ৯ বছর ৫১ দিন এই ফরম্যাটে কোনো ম্যাচ খেলেননি আমজাদ। ২০২১ সালে ৪১ বছর বয়সে তিনি ডেনমার্কের হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফেরেন এবং মোট ৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন।

টেস্ট খেলুড়ে দেশের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফেরার রেকর্ড গড়লেও, জেমস অ্যান্ডারসন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রত্যাবর্তনের রেকর্ডে অনেক পেছনেই থাকবেন (যদি তিনি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফিরতেন)। কারণ তিনি শেষ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০০৯ সালে।