
বৃটিশ খেদাও আন্দোলন সফল করতে বহু মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম হরণ এবং ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী সরকারকে হঠাতে অনেক মানুষ নিহত এবং আহত হয়েছেন। কিন্তু কল্যাণমূলক রাষ্ট্র এখনও পাইনি। কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে খেলাফত মজলিসের কর্মীদের আরও বেশি কাজ করতে হবে। গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় জনাব আলী সরকারি কলেজ মিলনায়তনে ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, গণঅভ্যুত্থানে বানিয়াচংয়ে ৯ জন মানুষ শহীদ হয়েছেন। তন্মধ্যে ১২ বছরের হাসান নামে এক শিশুও রয়েছে। সে আহত একজনকে পানি খাওয়াতে গিয়ে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়। ৯ হত্যার সাথে জড়িতদের বিচার অবশ্য হতে হবে।
উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আব্দুল অলির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুল মুকিত সালেহ এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, যুগ্ম মহাসচিব ডা. এ. এ. তাওসীফ, নির্বাহী সদস্য সৈয়দ মোশাহিদ আলী, জেলা খেলাফত মজলিসের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সারওয়ার রহমান চৌধুরী শামীম, সহ-সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দাল হোসেন খান ও মাওলানা সাদেকুর রহমান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম জাকী ও মাওলানা প্রভাষক শিব্বির আহমদ, মাওলানা নিজাম উদ্দিন মিসবাহ।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা শায়েখ শফিকুর রহমান, মাওলানা জাফর আহমদ সিরাজী, মাওলানা শাহ্ আজিজুর রহমান, মাওলানা মুজিবুর রহমান, মাস্টার মিজানুর রহমান, হাফেজ এমদাদুল হক, মাওলানা আবুল আহমদ, হাফেজ জহির উদ্দিন সোহেল, হাফেজ রিয়াদ আল আসাদসহ ১৫টি ইউনিয়ন থেকে প্রায় ৩ শতাধিক প্রতিনিধি।
ক্যাপশন- বক্তব্য রাখছেন আমীরে মজলিস আল্লামা আব্দুল বাছিত আজাদ।