সিলেট ০৯:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
News Title :
‎সিলেটের বিভিন্ন সীমান্তে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় গরু-মহিষের চোরাচালান আটক: বিজিবি’র সাফল্য ‎সখীপুরে মুসলিম জুয়েলার্সকে ১ লাখ টাকা জরিমানা ‎ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে হবিগঞ্জে আইনজীবীদের মানববন্ধন ‎টাঙ্গাইল সদরে চাড়াবাড়ি এস ডি এস ব্রীজের পশ্চিম অংশ ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন মৃতের স্ত্রী হত্যা মামলা দিয়ে সাংবাদিক পরিবারকে হয়রানি, তদন্ত প্রতিবেদনের উপর তিনবার নারাজি ॥ ‎চট্টগ্রামের উদয়ন এক্সপ্রেস মোগলাবাজারে লাইনচ্যুত: রেলপথে ব্যাপক শিডিউল বিপর্যয়‎ ‎গোয়াইনঘাটে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ, সার ও কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ ‎তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শন করলেন কাস্টমস কমিশনার‎ ‎সিলেটের জৈন্তাপুরে আসামপাড়া আদর্শ বালু পাথর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন: মানিক আহমেদ সভাপতি, শাহজাহান মিয়া সাধারণ সম্পাদক ‎ক্লাসে টিকটক ভিডিও: নবীগঞ্জে তিন শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
‎সিলেটের ভোজনরসিকদের জন্য সুখবর!

সুরমা নদীর তীরে মনোরম পরিবেশে যাত্রা শুরু করেছে “কটাইর বাড়ি রেস্টুরেন্ট”।

0-3968x2976-1-0-{}-0-12#

মনোরম পরিবেশে কটাই’র বাড়ি ফ্যামিলিজোন ছবি- সাদেক খান।


‎সিলেটী আঞ্চলিক নাটকের একদল নাট্যকর্মী সম্মিলিতভাবে গড়ে তুলেছেন এই অভিনব রেস্টুরেন্টটি। গত ১৭ই জুলাই দানবীর রাগীব আলী ‘কটাই’র বাড়ি” রেস্টুরেন্টের শুভ উদ্বোধন করেন। মনোরম পরিবেশে “বাঙালিয়ানা স্বাদে”
‎সুরমা নদীর পাড়ে নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে মজাদার খাবারের সুযোগ মিলছে কটাই’র বাড়িতে। এটি শুধু একটি রেস্টুরেন্ট নয়, বরং ঘুরতে আসারও একটি প্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে। সিলেটের স্থানীয়রা পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে দলবেঁধে প্রতিদিন এখানে আসছেন, অনেকে শুধু ঘুরতে ও ছবি তুলতেও ভিড় করছেন।
‎সিলেট-জকিগঞ্জ রোডের গোটাটিকর এলাকার পাসপোর্ট অফিসের পাশেই অবস্থিত কটাই’র বাড়ি রেষ্টুরেন্ট। কদমতলী থেকে অটোরিকশা বা সিএনজিতে সহজেই এখানে পৌঁছানো যায়, যা ভ্রমণার্থীদের জন্য যাতায়াতকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে।

সন্ধ্যার পর থেকে ভোজনরসিকদের আনা গোনা বেড়ে যায়। রাতে কটাই’র বাড়ি আলোকসজ্জায় অন্যরকম পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সুরমা নদীর সাথে কটাই’র বাড়ির দারুণ মিতালি গড়ে উঠে। অন্যরকম পরিবেশ সৃষ্টি হয়।


‎”কটাই’র বাড়ি”র পেছনের গল্প
‎রেস্টুরেন্টের অন্যতম কর্ণধার সাহেদ মোশাররফ, যিনি কটাই মিয়া নামেই পরিচিত, জানান যে তারা নাট্যকর্মীরা মিলে নাটকের পাশাপাশি সততার সাথে ব্যবসা করার চেষ্টা করছেন। তাদের লক্ষ্য, গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করা।
‎উদ্বোধনের পর খাবারের মান ও মূল্য নিয়ে কিছু অভিযোগ উঠলেও, সাহেদ মোশাররফ দ্রুতই এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, শিল্পীরা মিলে এই রেস্টুরেন্ট তৈরি করেছেন এবং ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি আরও যোগ করেন, মানুষ কটাই’র বাড়িতে ঘুরতে ও ছবি তুলতেও আসতে পারেন, খাবার খাওয়াটা বাধ্যতামূলক নয়। এত আলোচনার সমালোচনার পরেও ভ্রমণপিপাসু ও ভোজনরসিকদের আনাগোনা কটাই’র বাড়িতে বেড়েই চলেছে, যা এর ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তারই প্রমাণ।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

‎সিলেটের বিভিন্ন সীমান্তে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় গরু-মহিষের চোরাচালান আটক: বিজিবি’র সাফল্য

‎সিলেটের ভোজনরসিকদের জন্য সুখবর!

সুরমা নদীর তীরে মনোরম পরিবেশে যাত্রা শুরু করেছে “কটাইর বাড়ি রেস্টুরেন্ট”।

সময় ১০:৩৭:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
মনোরম পরিবেশে কটাই’র বাড়ি ফ্যামিলিজোন ছবি- সাদেক খান।


‎সিলেটী আঞ্চলিক নাটকের একদল নাট্যকর্মী সম্মিলিতভাবে গড়ে তুলেছেন এই অভিনব রেস্টুরেন্টটি। গত ১৭ই জুলাই দানবীর রাগীব আলী ‘কটাই’র বাড়ি” রেস্টুরেন্টের শুভ উদ্বোধন করেন। মনোরম পরিবেশে “বাঙালিয়ানা স্বাদে”
‎সুরমা নদীর পাড়ে নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে মজাদার খাবারের সুযোগ মিলছে কটাই’র বাড়িতে। এটি শুধু একটি রেস্টুরেন্ট নয়, বরং ঘুরতে আসারও একটি প্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে। সিলেটের স্থানীয়রা পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে দলবেঁধে প্রতিদিন এখানে আসছেন, অনেকে শুধু ঘুরতে ও ছবি তুলতেও ভিড় করছেন।
‎সিলেট-জকিগঞ্জ রোডের গোটাটিকর এলাকার পাসপোর্ট অফিসের পাশেই অবস্থিত কটাই’র বাড়ি রেষ্টুরেন্ট। কদমতলী থেকে অটোরিকশা বা সিএনজিতে সহজেই এখানে পৌঁছানো যায়, যা ভ্রমণার্থীদের জন্য যাতায়াতকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে।

সন্ধ্যার পর থেকে ভোজনরসিকদের আনা গোনা বেড়ে যায়। রাতে কটাই’র বাড়ি আলোকসজ্জায় অন্যরকম পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সুরমা নদীর সাথে কটাই’র বাড়ির দারুণ মিতালি গড়ে উঠে। অন্যরকম পরিবেশ সৃষ্টি হয়।


‎”কটাই’র বাড়ি”র পেছনের গল্প
‎রেস্টুরেন্টের অন্যতম কর্ণধার সাহেদ মোশাররফ, যিনি কটাই মিয়া নামেই পরিচিত, জানান যে তারা নাট্যকর্মীরা মিলে নাটকের পাশাপাশি সততার সাথে ব্যবসা করার চেষ্টা করছেন। তাদের লক্ষ্য, গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করা।
‎উদ্বোধনের পর খাবারের মান ও মূল্য নিয়ে কিছু অভিযোগ উঠলেও, সাহেদ মোশাররফ দ্রুতই এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, শিল্পীরা মিলে এই রেস্টুরেন্ট তৈরি করেছেন এবং ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি আরও যোগ করেন, মানুষ কটাই’র বাড়িতে ঘুরতে ও ছবি তুলতেও আসতে পারেন, খাবার খাওয়াটা বাধ্যতামূলক নয়। এত আলোচনার সমালোচনার পরেও ভ্রমণপিপাসু ও ভোজনরসিকদের আনাগোনা কটাই’র বাড়িতে বেড়েই চলেছে, যা এর ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তারই প্রমাণ।